ব্যাংক লোপাট করে লাপাত্তা হলেও বহাল তবিয়াতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন মির্জা আজমের আর্শিবাদপুষ্ট

নিজস্ব প্রতিনিধি- ১০-০৩-২৫ বৃহস্পতিবার

সৈয়দ হামদুজ্জামান(বাবলু) কোথায় নেই তার কালো ছাঁয়া ব্যাংক থেকে শুরু করে পরিবার,

ক্ষমতার প্রভাবে ধরাশয়াী করে থেকে যান আড়ালে। ২০১৩ সাল থেকে,পত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের তথ্যমতে প্রকাশিত এই প্রভাবশালী হামদুজ্জামান বাবলু।
প্রভাবশালি লোকদের ছত্রছায়ায় বনে যান আত্বীয়।
সাবেক সরকারের প্রভাবশালী এমপি মির্জা আজমের আর্শিবাদপুষ্ট আওয়ামীলীগের একাধিক এমপি মন্ত্রীদের হয়ে উঠেন আস্থাভাজন,
একাদিক সুত্রে জানা যায় বেসিক ব্যাংক থেকে শুরু করে বিভিন্ন ব্যাংকে একাদিক নামে বেনামে এ্যাকাউন্ট খুলে বিভিন্ন সময় বিপুল অংকের অর্থ উত্তোলন করেন রাতাারাতি জোর জবর দখল করে । আশে পাশে থাকা আত্বীয় পরিজনের জমিজমা সহ ছাড় পায়নি তার হাত থেকে,

কথিত বাবলুর হাত থেকে রেহাই পান এলাকাবাসী ছাড়াও আপন পরিবার পরিজন সহোদর দুই ভাই কে করেছেন দেশ ছাড়া আওয়ামী সন্ত্রাসীদের ছত্রছায়ায় বিগত ১৭ বছর একক প্রভাব বিস্তার করে আইনের চোখ কে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে চলছেন বাবলু মিয়া,
কথা বলতে সাহস পাননি এলাকাবাসীও।
বিভিন্ন সময় মামলা হামলার ভয় ভীতি প্রদর্শন পূর্বক আপন ভাইদের করেছেন ঘর ছাড়া বাড়ী ভিটা মাটি ছাড়া। ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলার ঘোষেরপাড়া ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী সৈয়দ পরিবারে !
সৈয়দ এরশাদুজ্জামান মৃত সাজা মিয়ার পরিবারে, বংশানক্রমে এলাকার মানুষের কাছে অতি জনপ্রিয় একটি পরিবার সামাজিক ভাবে তারা সমাজ সেবা থেকে শুরু করে এলাকার মানুষ কে রাস্তাঘাট স্কুল মাদ্রাসা গরিব দুখী অসহায় মানুষদের ব্যাক্তিগত সহযোগিতা ছিল পারিবারিক নিয়ম,
সৈয়দ হামিদুজ্জামান (বাবলু) এই পরিবারের সন্তান,সে জামালপুর সৈয়দ পরিবারে বিয়ে করে, বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ির সহযোগিতায় আওয়ামী পরিবারের সদস্য হয়ে উঠে ব্যাংক খেকো, জানা যায় সৈয়দ পরিবার বেসিক ব্যাংক থেকে এমারেন্ড ওয়েল, মের্সাস ড্রেসেস লিঃ,
অটোব্রিকস,কোল্ডস্টোরেজ সহ হাজার কোটি টাকা ঋন নিয়ে লাপাত্তা। সেই পরিবারের জামাই হওয়ার সুবাদে, সৈয়দ রিয়েল এস্টেট, সৈয়দ কনষ্টাকশন, বেসিক ব্যাংক থেকে ২০০ কোটি টাকা ঋন নিয়ে আর পরিশোধ করেননি।
গত ১ ডিসেম্বর ২০২২ দৈনিক সমকাল পত্রিকায় দুদক কতৃক প্রকাশিত। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী যাহা তিন মাসের মধ্যে ঋন পরিশোধ করার নির্দেশ প্রদান করা হয়,
বিগত সরকারের আমলে মেলান্দহ উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য হয়ে এবং জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ সভাপতির জামাই ও সৈয়দ বাবুল ও সৈয়দ গালিব এর ভগ্নিপতি হিসাবে দাপটের সঙ্গে পারিবারিক ১০ একর ৬৫ শতাংশ পুকুর ও প্রায় ২০ একর আবাদি জমি। দুই ভাই চার বোন ও মা কে দিয়ে একাই ভোগ দখল করিয়া আসিতেছেন, যাহার মধ্যে ২২ একর ১৫.৫শতাশ ভাই বোন ও মায়ের নামে খারিজ খতিয়ান বিদ্যমান থাকে, সরকার পতনের পর নিজে ঘা ঢাকা দিয়ে এলাকার একদল পালিত সন্ত্রাসী যাহা দ্বারা ইতিপূর্বে সন্ত্রাসী শাষন কায়েম করিয়া আসিতেছেন। আওয়ামী দাপট খাটাতে বাদ পড়েনি ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের ঠিকাদারী ব্যাবসা, সুদীর্ঘ ১৬ বছরে গড়েছেন অঢেল সম্পত্তি ঢাকার বনানীতে গড়েছেন একাধিক বহুতল ভবন আজও দিব্যি আলিশান জিবন যাপন করে চলেছেন,
আইনের চোখে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে আদালতের ওয়ারেন্ট আদেশ অগ্রায্য করে রয়েছেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে ।